চর্যাপদ pdf download।বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষা প্রশ্ন

    

চর্যাপদ

মাত্রাবৃত্ত ছন্দে (৩৩তম বিসিএস) রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযােগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন। চর্যাপদ মূলত একটি গানের সংকলন। বৌদ্ধ ধর্মমতের (৪০তম বিসিএস) উল্লেখ থাকা এই গ্রন্থটি বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম গ্রন্থ ও প্রথম কবিতা সংকলন নামেও পরিচিতি লাভ করে। চর্যাপদ pdf download চর্যা শব্দের অর্থ 'আচরণ'। 

https://chakrirporasuna.blogspot.com/2021/07/blog-post_27.html


পুঁথি আবিষ্কার :  

--১৮৮২ সালে প্রকাশিত 'Sanskrit Buddhist Literature in Nepal' গ্রন্থে রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র সর্বপ্রথম নেপালের বৌদ্ধতান্ত্রিক সাহিত্যের কথা প্রকাশ করেন।

--রাজেন্দ্রলাল মিত্রের পর তারই পদাঙ্ক অনুসরণ করে নেপালে পুঁথি সংগ্রহের চেষ্টায় যান মহামহােপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।তিনবার তিনি নেপালে যান, ১৮৮৭-৯৮ খ্রিস্টাব্দে ২(দুই) বার এবং শেষবার ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দে। 

--মহামহােপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৭তম বিসিএস)নেপালের রাজগ্রন্থাগার (রয়েল লাইব্রেরী) (২৮তম বিসিএস) থেকে ১৯০৭ সালে |(৩০তম ও ৩৪তম বিসিএস)| চর্যাপদ আবিষ্কার করেন।

--হরপ্রসাদ শান্ত্রী পুঁথি সাহিত্য সংগ্রহের জন্য গিয়েছিলেন তিব্বত ও নেপালে।চর্যাপদ pdf download


চর্যাপদ বাংলার বাইরে পাওয়ার কারণ:

--বাংলার পাল বংশের রাজারা ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মের। তাদের আমলে চর্যাগীতিকাগুলাের বিকাশ ঘটেছিল। পাল বংশের পরপরই বাংলাদেশে বাংলায় পৌরাণিক হিন্দুধর্ম ও ব্রহ্মাণ্যসংস্কার রাজধর্ম হিসেবে গৃহীত হয়, ফলে বৌদ্ধ সিদ্ধাচর্যেরা এ দেশ থেকে বিতাড়িত হয়। এমনকি সেন রাজাদের প্রতাপের কারণেই বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে তাদের অস্তিত্ব রক্ষা করতে হয়েছিল। 

নামকরণ ও প্রকাশ: 

--হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর আবিষ্কৃত পুঁথির নাম চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়। 

- চর্যাপদের প্রাপ্ত পুঁথিতে উল্লেখকৃত সংস্কৃত টীকাকার মুনিদত্তের মতানুসারে এই পদসংগ্রহের নাম- আশ্চর্যচর্যাচয়। 

--ড. প্রবােধ চন্দ্র বাগচী চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয় নামের পরিকল্পনা করেন।

--কীর্তিচন্দ্র মুনিদত্তের টীকার তিব্বতি অনুবাদ করেছিলেন চর্যাগীতিকোষবৃত্তি নামে। 

- আধুনিক পণ্ডিতগণের অনুমান যে পুঁথিটির নাম ছিল চর্যাগীতিকোষ চর্য্যাশ্চর্য্যবিনিশ্চয়। 

--হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর ধারণা ছিল তিনি চর্যাগীতি সংগ্রহের মূল পুঁথিই (টীকা সহ) আবিষ্কার করেছেন। কিন্তু সকল পণ্ডিতই এর সংস্কৃত টীকার এবং পরবর্তীকালে এ বিষয়ে একমত যে, শাস্ত্রী মহাশয় কর্তৃক সংগৃহীত পুঁথিটি আসলে বৃত্তি বা টীকা। 

--হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংস্কৃত বিভাগের (১৮ জুন ১৯২১) প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন।

-- ১৯১৬ খ্রি. (১৩২৩ বাংলা) হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর কর্তৃক সম্পাদনায় কলকাতার 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ' থেকে 'হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা' নামে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। 

চর্যাপদের ভাষা বিতর্ক নিয়ে আলােচনা :

--১৯২০ সালে বিজয়চন্দ্র মজুমদার প্রথম চর্যাপদের ভাষা নিয়ে আলােচনা করেন। 

--চর্যাপদের ভাষায় প্রভাব রয়েছে হিন্দি, অসমিয়া, অপভ্রংশ (মৈথিলী) প্রভৃতি ভাষার। তাই অন্যান্য ভাষার ভাষাবিদরাও তাদের ভাষার সাহিত্য বলে দাবী করেন। এ থেকে মুক্তির জন্য ১৯২৬ সালে ড. সুনীতিকুমার 'Origin and Development of Bengali Language (ODBL) নামক গ্রন্থে এর ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য প্রথম আলােচনা করেন। যার মধ্যমে প্রমাণিত হয় চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন। 

--১৯২৭ সালে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ চর্যাপদের ধর্মমত সম্পর্কে প্রথম আলােচনা করেন। তার চর্যাপদ সম্পর্কিত গবেষণা গ্রন্থ 'Buddhist Mystic songs'(৩৭তম বিসিএস)। 

--১৯৩৮ সালে ড. প্রবােধকুমার বাগচী কর্তৃক চর্যার তিব্বতি অনুবাদ প্রকাশিত হয়। --১৯৪৬ সালে ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত চর্যাগীতির অন্তুনিহিত তত্ত্বের ব্যাখ্যা প্রকাশ করেন। 

চর্যাপদের রচনাকাল : 

বাংলার পাল বংশের রাজারা বৌদ্ধ ছিলেন। তাদের আমলে চর্যাগীতিকাগুলাের বিকাশ ঘটেছিল। রাহুল সাংকৃত্যায়ন এর মতে পাল রাজা ধর্মপালের সময়ে লুইপাদ এবং সরহপাদ বর্তমান ছিলেন। 

--ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যার রচনাকাল ৬৫০-১২০০ (সপ্তম হতে দ্বাদশ শতাব্দী) প্রিস্টাব্দ পর্যন্ত। 

--ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এর মতে, দশম হতে দ্বাদশ শতাব্দী। (৯৫০-১২০০ খ্রি.)


চর্যাপদ pdf download

চর্যাপদের ভাষা : 

১৯০৭ সালে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজশ্রন্থাগার থেকে যে পুঁথি সংগ্রহ করেন তা হলাে চর্যাচর্য্যবিনিশ্চয়, সরহপাদের (শরহ বস্্র শাস্ত্রী) দোহাকোষ (৩৫তম বিসিএস) ও কৃষ্ণাচার্যের (কাহ্নপাদের) দোহাকোষ এবং ডাকার্ণব এই চারটি গ্রন্থ্থের সমন্বয়। এদের মধ্যে একমাত্র চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়ই প্রাচীন বাংলায় লেখা, অন্য তিনটি বাংলায় নয় সংস্কৃত অপভ্রংশ ভাষায় রচিত। 

--ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ মতে চর্যার ভাষাকে প্রাচীন বাংলা কিংবা প্রাচীন বঙ্গকামরূপী ভাষা বলাই সঙ্গত। 

--চর্যাপদের ভাষাকে কেউ কেউ সন্ধ্যাভাষা বা সান্ধ্য ভাষা বলেছেন। 

হরপ্রসাদ শাস্ত্রী এ ভাষা সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন, আলাে আঁধারি ভাষা কতক আলাে, যায়, খানিক বুঝা যায় না। যাহারা সাধন ভজন করেন, তাহারাই সে কথা বুঝিবেন, আমাদের বুঝিয়া কাজ নাই। এ কারণে চর্যার ভাষা সন্ধ্যাভাষা (৩৮তম বিসিএস)।

চর্যাপদ pdf download

চর্যাপদের তত্ত্ব : 

চর্যাপদ বৌদ্ধ সহজিয়া সম্প্রদায়ের সাধন সঙ্গীত। 

চর্যাপদের ছন্দ : 

এটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত। এর ভাষারীতি কথ্য। এতে সংস্কৃতপজঝটিকা ছন্দের প্রভাব আছে।

চর্যাপদ কোন অঞ্চলের উপভাষা? 

ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় চর্যাপদের ভাষাকে পশ্চিমবঙ্গের উপভাষা মনে করেন।

চর্যাপদের পঙক্তি: 

আলি ঐ কালি এ বাট রুদ্ধেলা। 

তা দেখি কাহ্ন বিমনা ভইলা (কাহ্নপা)।


কমল মধু পিতিবি ধােকইন ভােমরা। (মীননাথ বা মৎস্যেন্দ্রনাথ) মীননাথের চর্যাপদে কোন পদ নাই। তবে ২১ নং পদের টাকায় চারটি পঙক্তির উল্লেখ রয়েছে।


 দিবসহি বহুড়ী কাউই ডর ভা/ রাতী ভইলে কামরু জাম। (কুকুরীপা)।

 চর্যাপদ pdf download

১.ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর আত্মজীবনী,গ্রন্থ, শর্টকাট ও বিগত বছরের প্রশ্ন

২.বাংলা সাহিত্যে মহাকবি মধুসূদন দত্তের জীবন, মহাকাব্য,নাটক, কাব্যগ্রন্থ,কবিতা, সনেট

৩.BCS:The Old English Literature with Details, shortcut tips,tricks and previous years question solutions

চর্যা রচয়িতাগণ: 

--চর্যাপদে মােট ৫০টি পদের ২৩ জন পদকর্তার নাম পাওয়া যায়। আরও একজন পদকর্তার নাম আছে কিন্তু তার পদটি নেই। সেটি ধরলে চর্যার সংখ্যা ৫১টি এবং পদকর্তা ২৪ জন। ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, চর্যাপদে পদের সংখ্যা ৫০টি। ড. সুকুমার সেনের মতে, চর্যাপদে পদের সংখ্যা ৫১টি।

--পদকর্তাগণ পদ (কবিতা) রচনা করতেন বলে তাদের সম্মান সূচক পাদনাম বলা হতাে। পাদ>পা। উল্লেখযােগ্য পদককর্তাগণ হলেন- লুইপা, কাহ্নপা, শবরপা (সবর), শান্তিপা, ভুসুকুপা, ঢেগুণপা, ডােম্বীপা, কুকুরীপা, সরহপা, তন্ত্রীপা, মহীধরপা, কন্কনপা, লাড়ীডােম্বীপা।

--ড. হরপ্রসাদশাস্ত্রী ও অধিকাংশের মতে চর্যাপদের আদি কবি- লুইপা |(২৯তম বিসিএস) (১, ২৯ নং পদ ২ টি রচনা করেন)। কারণ তিনি প্রথম পদটির রচনা করেছেন। লুইপা রচিত চর্যাপদের প্রথম পদটি হল- কাআ তরুবর পাঞ্চ বি ডাল/ চঞ্চল চীএ পৈঠা কাল। 

--ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে আদি কবি শবরপা (২৮, ৫০ নং পদ ২ টি রচনা করেন) (প্রাচীন কবি) 

--ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে শবরপা বাংলাদেশের লােক ছিলেন। 

--চর্যাপদের পদকর্তা হলেও লাড়ীডােম্বীপার একটি পদের কথা উল্লেখ থাকলেও তার পদটি নেই। 

--শেষপদ রচয়িতা হিসেবে সরহপাদকে বিবেচনা করা হয়।

চর্যাপদ pdf download

চর্যাপদের পদসংখ্যা :

চর্যাপদ pdf download

--চর্যাপদের প্রাপ্ত পুঁথিতে ৫১ টি পদ ছিল। তার মধ্যে একটি (১১ সংখ্যক) পদ টাকাকার ব্যাখা করেননি। 

--আবার পুঁথিতে কয়েকটি পাতা নষ্ট হওয়ায় তিনটি সম্পূর্ণ (২৪, ২৫ ও ৪৮ নং) পদ এবং একটি (২৩) পদের শেষাংশ পাওয়া যায়নি। তাই পুঁথিতে সর্বসমেত সাড়ে ছেচল্লিশটি পদ পাওয়া গেছে। 

--২৩ নং পদের ৬টি পঙক্তি পাওয়া গেছে বাকি ৪টি পঙক্তি পাওয়া যায়নি। এর রচয়িতা ভুসুকুপা। তাই অনেকে বলে থাকেন ৪৬.৬০টি পদ পাওয়া যায়। 

চর্যার প্রথম পদ রচয়িতা- লুইপা 

২৫ নপদটির রচয়িতা- তন্ত্রীপা 

৪৮ নং পদটির রচয়িতা- কুকধুরীপা (২, ২০, ৪৮) 

চর্যাপদের কবিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পদ রচনা করেন কাহ্নপা (৩৫তম বিসিএস)তিনি মােট ১৩টি পদ রচনা করেন। কিন্তু হরপ্রসাদ শান্ত্রী কর্তৃক ১২টি পদ সংগৃহীত হয়। পদগুলাে ৭, ৯, ১০, ১১, ১৩, ১৮, ১৯, ৩৬, ৪০, ৪২, ৪৫, ২৪। 

ভুসুকুপা-এর পদসংখ্যা ৮টি। সংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় পদকর্তা। ভুসুকুপা নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দেন (৩০তম বিসিএস)। তিনি নিজেই বলেছেন-'আমি ভুসুকু বাঙালী হলাম বলে'। ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের আধুনিক বা সর্বশেষ পদকর্তা- তুসুকুপা। 

চর্যাপদের পদকর্তার পদের সংখ্যা- 

পদকর্তা পদের পদকর্তা পদের সংখ্যা সংখ্যা কাহ্নপা ১৩টি ৮টি আর্যদেব, কঙ্কনপা, কম্বলাম্বও, গুগুরিপা, চাটিলপা, জয়নন্দী, ডােম্বীপা, ঢেওুডণপা, তন্ত্রীপা, তারকপা, দাড়িকপা, ধামপা, বিরুবাপা, বীণাপা, ভদ্রপা, মহীধরপা কাহপা ১টি ভুসুকুপা সরহপা কুকরিপ লুইপা ৩টি ২টি ২টি ২টি শবরপা শান্তিপা।

মােট পদের সংখ্যা ৫০টি। 

চর্যাপদে মােট ৬টি প্রবাদ বাক্য পাওয়া যায়। প্রবাদসমূহের পদকর্তার নামসহ বর্ণিত হল- 

 আপণা মাংসে হরিণা বৈরী (হরিণের মাংসই তার শত্রু) ৬ ভুসুকুপা 

হাতের কাঙ্কন মা লােউ দাপন (হাতের কাঁকন দেখার জন্য দৰ্পণ  প্রয়ােজন হয় না) ৩২ শরহপা। 

হাড়িত ভাত নাহি নিতি আবেশী (হাড়িতে ভাত নেই, অথচ প্রতিদিন প্রেমিকরা এসে ভীড় করে।) ৩৩ টেন্ডন পা।

দুহিল দুধ কি বেণ্টে সামায় (দোহন করা দুধ কি বাটে প্রবেশ করানাে যায়?) ৩৩ টেন্ডন পা

বর সুন গােহালী কিমু দুঠয বলন্দে (দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গােয়াল ভাল)৩৯ শরহপা ।

 ্আন চাহ্তে আন বিনধা (অন্য চাহিতে অন্য বিনষ্ট) ৪৪ কঙ্কণপা।

 'টালত মাের ঘর নাহি পরবেশী',হাড়িত ভাত নাহি নিতি আবেশী এই পঙক্তি দুটি দ্বারা দারিদ্র্যক্লিষ্ঠ জীবনের চিত্র অঙ্কন করা হয়েছে। 

বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান:

০১. উল্লিখিতদের মধ্যে কে প্রাচীনযুগের কবি নন? 

উত্তর: রমনীপাদ। (অপশনের অন্যান্যরা- কাহনপাদ, লুইপাদ, শান্তিপাদ যথাক্রমে চর্যাপদের ১৩টি, ২টি এবং ২টি করে পদ রচনা করেন।) 

০২. মধ্যযুগের কবি নন কে? 

উত্তর : জয়নন্দী। অপশনের বাকী কবিগুলাে মধ্যযুগের ছিলেন। (৩৪তম বিসিএস) 

০৩. বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ বলতে বুঝায়? 

উত্তর : ১২০১-১৩৫০। (৩৪তম বিসিএস) 

০৪. কোন কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন? 

উত্তর : ভুসুকুপা। (৩০তম বিসিএস)। 

০৫. বাংলা সাহিত্যের আদি কবি কে? উত্তর : লুইপা। (২৯তম বিসিএস) 

০৬.'চর্যাপদ'আবিষ্কৃত হয় কত সালে? 

উত্তর : ১৯০৭। (৩০তম ও ৩৪তম বিসিএস) 

০৭. চর্যাপদ কোন ছন্দে লেখা? 

উত্তর : মাত্রাবৃত্ত। (৩৩তম বিসিএস) 

০৮. চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কোথায় থেকে? 

উত্তর : নেপালের রাজগ্রন্থশালা থেকে। (২৮তম বিসিএস) 

০৯. বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন চর্যাপদের আবিষ্কারক? 

উত্তর : ডক্টর হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। (১৭তম বিসিএস) 

চর্যাপদ pdf download করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন:

চর্যাপদ pdf download।বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষা প্রশ্ন





Next Post Previous Post
1 Comments
  • Unknown
    Unknown July 28, 2021 at 4:49 AM

    খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ

Add Comment
comment url